শীতকালীন সবজিসমূহের মধ্যে মূলা বাংলাদেশের েএকটি অন্যতম সবজি। দেশে মূলা উৎপাদনের জন্যে বিদেশী বীজের উপর নির্ভর করতে হয়।বাংলাদেশে আবাদকৃত বিদেশী মূলার জাত দ্বিবর্ষজীবি এবং স্হানীয় আবহাওয়ায় মাঠ পর্যায়ে এদের বীজ উৎপাদন হয় না । স্হানীয় আবহাওয়ায় বীজ উৎপাদনে সক্ষম ‘তাসাকিসান মূলা’ এবং ‘বারি মূলা-২’ (পিংকি) নামে দুটি একবর্ষজীবি মূলার জাত উৎদ্ভাবন করা হয়েছে।
মূলার মূল ও পাতা কর্তন পদ্ধতিঃ
মূলার বয়স ৪০-৫০ দিন হলে জমি থেকে সমস্ত মূলা উঠিয়ে জাতের বিশুদ্ধতা, আকৃতি ইত্যাদি বিবেচনা করে বাছাই করতে হবে। বাছাইকৃত মূলার মূলের এক চতুর্থাংশ পাতার দুই তৃতীয়াংশ কেটে ফেলতে হবে। মূলের কাটা অংশ
মূলা চাষ
ডায়াথেন এম-৪৫ (২ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে এর দ্রবণে ডুবিয়ে নিতে হবে। পরে প্রস্তুত করা বেডে সারি পদ্ধতিতে (৬০*৪৫ সেমি) মূলা গর্তে স্হাপন করে পাতার নিচ পর্যন্ত মাটি দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। এ পদ্ধতিতে পুণরায় রোপণকৃত গাছ থেকে অধিক পরিমাণ বীজ পাওয়া যায়। বীজ ফসলের জমিতে অধিক পরিমাণ রস থাকা প্রয়োজন।গাছে ফুল আসার পর বিঘা প্রতি ১৫ কেজি ইউরিয়া ও ১৫ কেজি এমপি সার বেডে ছিটিয়ে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে।প্রতিকূল আবহাওয়ায় বীজ-ফসল যাতে মাটিতে পড়ে না যায় সেজন্য ঠেকনা দিতে হবে।মূলার বীজ ফসলে জাবপোকা দেখা যাওয়া মাত্রই পরিমোর/জোলন/নগস/ম্যালাথিয়ন ২ মিলি প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হয়। বীজ বপনের পর ৪-৫ মাসের মধ্যেই বীজ সংগ্রহের উপযুক্ত হয়।
Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.
0 coment rios: