পশুসম্পদ দারিদ্র বিমোচনে সর্বোত্তম শিল্প হিসেবে বিবেচিত হতে পারে কারণ এর জন্য প্রচুর জমি ও পুঁজি দরকার নেই।
দুধ উৎপাদন করে তারপর বাড়ির আশেপাশে কাঁচা দুধ সরবরাহ করা যেতে পারে।
দুধ প্রক্রিয়াজাত করে বিভিন্ন দুধ জাত খাদ্য তৈরি তথা মূল্য সংযোজিত করে এই ব্যবসার সমৃদ্ধি ঘটানো যায়। বর্তমানে বিপুল সংখ্যক এ ধরনের কারখানা গড়ে উঠেছে।
আরো পড়ুনঃ ছাগলের দানাদার খাদ্যের মিশ্রণ তৈরি পদ্ধতি
আরো পড়ুনঃ ছাগলের দানাদার খাদ্যের মিশ্রণ তৈরি পদ্ধতি
কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে এখন নতুন পশু পাওয়া সহজ ব্যাপার আর এর ফলে কোরবানির ঈদ বা বিয়ে-শাদী পূজায় পশু বিক্রি করে লাভবান হচ্ছে।
বিফ ফ্যাটেনিং বা গরু মোটাতাজা করে মাংস উৎপাদন বৃদ্ধি করা যায়। এ ক্ষেত্রে প্রচুর কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে আর্থিক মুনাফা অর্জন সম্ভব হচ্ছে।
--হাল চাষ বা পরিবহনের কাজে গরু-মহিষের ব্যবহার বেকারত্ব বিমোচনের আরেকটি পথ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।
-- মাংস প্রক্রিয়াজাত শিল্প স্থাপন করে প্রচুর লোকের কাজের ব্যবস্থা করা যাবে
--মিষ্টি প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের কারণে প্রচুর লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি সম্ভব হচ্ছে
--পশুর চর্বি ব্যবহার করে পরিচালিত সাবান উৎপাদন শিল্পে কাজ করছে।
--ছাগল পালন ইদানিং খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অল্প পরিশ্রমে পালন করা যায় বলে এটি পুরো চাহিদা মিটাতে ভীষণ ভূমিকা রাখতে পারে আবার গ্রামীণ মানুষের রোজগারের একটি ভালো উৎস হতে পারে।
0 coment rios: